বুড়িচংয়ে উল্লেখযোগ্য নদী গোমতী,কাগদী, পাগলী। কাগদী নদী পাগলী নদী ও সালদা নদীর সাথে মিলিত একটি নদী। কাগদী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় তার সঠিক তথ্য আজও জানা যায়নি, তবে কেউ কেউ ধারণা করেন ভারতেই তারঁ উৎপত্তিস্থল। কাগদীর উৎপত্তিস্থল জানার জন্য কোন এক ব্যক্তি জাহাজে করে ছয় মাসের খোরাক নিয়ে গিয়ে তিন মাসের খোরাক শেষ হয়ে যাওয়ার পরও কোন তথ্যের সন্ধান মিলেনি বিধায় হতাশ হয়ে ফিরে আসেন। এই নদীর দুই তীরের মানুষগুলোর কৃষি কাজ ও ফষল ফলানোর জন্য এর পানি খুবই উপযোগী। এই নদীতে অনেক মাছ পাওয়া যায়। পাগলী নদীও তেমনি উল্লেখ্যযোগ্য একটি নদী। গোমতী নদী ও বুড়িচংয়ে বয়ে যাওয়া একটি বড় নদী। গোমতীর দৈর্ঘ্য ১৩০ কিলোমিটার. ১২২ মিটার। এটি কুমিল্লার সদর, , ব্রাহ্মণপাড়া, দেবিদ্বার, মুরাদনগর, তিতাস দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দাউদকান্দি দিয়ে মিলেছে মেঘনায়। বর্তমানেও সীমিত আকারে গোমতী নদীর মাধ্যমে একস্থান থেকে অন্যস্থানে মালামাল পার করা হয়। বর্তমানে এই গোমতী নদীর পানি দ্বারা কৃষিকাজ ও করা হয়। অধিকন্তু এই নদীতে অনেক মাছ পাওয়া যায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস